Subjects

সমাস | বাংলা ব্যাকরণ

সমাস | বাংলা ব্যাকরণ | PDF সমাস সমাস কাকে বলে : একাধিক পদ মিলিত হয়ে একপদে পরিণত হওয়ার নামই সমাস। যেমন—রাজার পুত্র = রাজপুত্র। উদাহরণে প্রদত্ত রাজপুত্র শব্দ বা পদটি ভেঙে রাজার পুত্র পদ দুটি পাওয়া গেল। অর্থাৎ এই একাধিক পদ মিলিত হয়েই ওপরের ‘রাজপুত্র’ পদটি গঠিত হয়েছে। এই মিলন-পদ্ধতিই সমাস। সমাস কথার অর্থ হল […]

সমাস | বাংলা ব্যাকরণ Read More »

সন্ধি বিচ্ছেদ | বাংলা ব্যাকরণ

সন্ধি বিচ্ছেদ | বাংলা ব্যাকরণ ⏪ সন্ধি বিচ্ছেদ ⏩ ✦ সন্ধি দ্রুত উচ্চারণের কারণে কাছাকাছি থাকা দুটি পদের সন্নিহিত বর্ণদ্বয় মিলিত হয়ে শব্দদুটির মধ্যেও মিলন ঘটায় এবং একটি নতুন অর্থপূর্ণ শব্দ তৈরি হয়। একাধিক বর্ণের এই মিলনকে সন্ধি বলে। যেমন— হিম + আলয় =”হিমালয়” শব্দটির যেমন একটি অর্থ রয়েছে (পর্বত শ্রেণির নাম), আবার ‘হিম’ অর্থ—ঠান্ডা

সন্ধি বিচ্ছেদ | বাংলা ব্যাকরণ Read More »

1000+ Physics GK MCQ in Bengali | PDF Download | পদার্থবিজ্ঞান MCQ

1000+ Physics GK MCQ in Bengali | PDF Download | পদার্থবিজ্ঞান MCQ General Science Physics | GK MCQ in Bengali | Set 1 1. S.I. পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একক(A) সেন্টিমিটার(B) কিলােমিটার(C) মিটার(D) ডেকামিটার 2. প্যারিসের আন্তর্জাতিক ‘ওজন ও পরিমাণ’ কার্যালয়ে 0°C তাপমাত্রায় রাখা প্ল্যাটিনাম ও ইরিডিয়ামের সংকর ধাতুর দন্ড-এর মধ্যে ইরিডিয়াম ও প্ল্যাটিনামের পরিমাণ যথাক্রমে-(A) 10% ও 90%(B)

1000+ Physics GK MCQ in Bengali | PDF Download | পদার্থবিজ্ঞান MCQ Read More »

বাস্তব সংখ্যাতত্ত্ব | Real Number System

বাস্তব সংখ্যাতত্ত্ব ✦ Real Number System ✦ অঙ্ক যে সমস্ত চিহ্ন বা প্রতীক দ্বারা সংখ্যাকে প্রকাশ করা হয়, তাদের অঙ্ক (digit) বলে। বাস্তবে সর্বাধিক প্রচলিত সংখ্যাতত্নে (number system) দশটি চিহ্নকে অঙ্ক বলা হয়। এগুলি হল : 0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9। প্রকৃতপক্ষে যে-কোনাে অঙ্কই এক-একটি সংখ্যা কিন্তু সমস্ত সংখ্যাই অঙ্ক

বাস্তব সংখ্যাতত্ত্ব | Real Number System Read More »

আঠারো শতকে নেপাল ও ব্রহ্মদেশ-এর ইতিহাস – আঞ্চলিক শক্তির উত্থান | History of Nepal and Burma in the eighteenth century

আঠারো শতকে নেপাল ও ব্রহ্মদেশ-এর ইতিহাস – আধুনিক যুগের ইতিহাস (History of Nepal and Burma in the eighteenth century) নেপাল : ১৭৬৮ খ্রিস্টাব্দে গুখারা পৃথ্বিনারায়ণের অধীনে নেপাল অধিকার করে। ১৮০১ খ্রিস্টাব্দে গােরক্ষপুর ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত হলে নেপালের দক্ষিণ সীমানা পর্যন্ত ব্রিটিশ অধিকার বিস্তৃত হয়। ১৮১৪ খ্রিস্টাব্দে লর্ড হেস্টিংস বা ময়রা নেপালের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘােষণা করেন। ২

আঠারো শতকে নেপাল ও ব্রহ্মদেশ-এর ইতিহাস – আঞ্চলিক শক্তির উত্থান | History of Nepal and Burma in the eighteenth century Read More »

হায়দরাবাদ – আঞ্চলিক শক্তির উত্থান | Hyderabad – Rise of regional power

হায়দরাবাদ – আঞ্চলিক শক্তির উত্থান – আধুনিক যুগের ইতিহাস (Hyderabad – Rise of regional power) হায়দরাবাদ নিজাম-উল-মুলক আসফ ঝ (১৭২৪-১৭৪৮) : ১৭১৩ থেকে ১৭১৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি ছিলেন দাক্ষিণাত্যের শাসনকর্তা। তার আসল নাম ছিল চিন কিলিজ খান। সম্রাট ফারুকশিয়র তাকে ‘খান-ই-দুরান’ ও ‘নিজাম-উল-মুলক’ উপাধি দেন। ১৭২২-২৪ এর মধ্যে তিনি মহম্মদ শাহের উজীর নিযুক্ত হন। ১৭৩১

হায়দরাবাদ – আঞ্চলিক শক্তির উত্থান | Hyderabad – Rise of regional power Read More »

অযােধ্যা – আঞ্চলিক শক্তির উত্থান | Ayodhya – Rise of regional power

অযােধ্যা – আঞ্চলিক শক্তির উত্থান – আধুনিক যুগের ইতিহাস (Ayodhya – Rise of regional power) অযােধ্যা (১৭২২-১৮৫৬) সাদাত খান (১৭২২-১৭৩৯) : মহম্মদ শাহ তাঁকে অযােধ্যার শাসক নিযুক্ত করেন। ১৭২২ খ্রিস্টাব্দে তিনি স্বাধীনতা ঘােষণা করেন এবং সাদাতখান বুরহান-উল-মুলক\’ উপাধি নেন। তিনি বাংলা-ই-ফৈজাবাদ নামে একটি আবাসিক প্রাসাদ নির্মাণ করেন। নাদির শাহ তাকেভকিল-ই-মুতলাখ পদে নিয়ােগ করেন। ১৭৩৯ খ্রিস্টাব্দে

অযােধ্যা – আঞ্চলিক শক্তির উত্থান | Ayodhya – Rise of regional power Read More »

Scroll to Top